সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুন
২০১০ এবং ২০১২ সালে প্রাইমারী স্কুলে নিয়োগপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকদের মধ্যে বিদ্যমান বেতন বৈষম্যে দূরীকরণের দরখাস্ত নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। ৪৫ দিনের মধ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবকে দরখাস্ত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেয়া হয়। রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চুয়াল ডিভিশন বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন রিটের আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
রিটে বলা হয়, ২০১০ সালে সরাসরি নিয়োপ্রাপ্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ২০১২ সালের ৩০ জুনের পূর্বে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকদের অপেক্ষা বেতন কম নির্ধারণ করা হয়। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত ২০১০ এবং ২০১২ সালের সহকারী শিক্ষকদের মধ্যে সৃষ্ট বেতন বৈষম্যে দূর করতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু এরপরও কোনও ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। এ প্রেক্ষাপটে সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৫ জন সহকারি শিক্ষক এর পক্ষে রিট করা হয়। রিটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়েরর সচিব, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালকসহ পাঁচ জনকে বিবাদী করা হয়।