সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-কুরআন

নভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-হাদীস

ওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......

বিস্তারিত পড়ুন

বেতনহীন চাকরির সুপারিশ এনটিআরসিএ’র

দীর্ঘ দিন নিয়োগপ্রক্রিয়া বন্ধ থাকার পর এনটিআরসিএ সারা দেশে একযোগে প্রায় ৪০ হাজার শিক্ষক নিয়োগের জন্য অনলাইনে নিবন্ধিতদের কাছে দরখাস্তের আহ্বান করেছে। এ ৪০ হাজার পদের বিপরীতে ৩১ লাখ আবেদন জমা পড়েছে। ৪০ হাজার শূন্যপদ পূরণের প্রক্রিয়া করেছে এনটিআরসিএ। ‘ত্র“টিযুক্ত’ পদের ব্যাপারে সম্পূর্ণ দায়ভার এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষের। তা আবেদনকারীর ওপর বর্তাবে কেন? যাকে যেখানে যে পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, সেই পদে তাকে যোগদান করতে হবে। নিয়োগের জন্য সুপারিশ পাওয়া একজন আবেদনকারীর কাছে এটাই কাম্য। সেই নিয়োগ যেহেতু এনটিআরসিএ দিয়েছে সে ব্যাপারে ‘ভুলত্রুটি’র প্রশ্নই আসে না। এনটিআরসিএ নিয়োগ দিয়েছে বলে বেতনসহ সব সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার ব্যাপারে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে না। যে পদে বেতন হবে না, অর্থাৎ ননএমপিও পদের জন্য এনটিআরসিএ কেন সুপারিশ করবে? সে পদ নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রশ্নই আসে না। নন এমপিও প্রতিষ্ঠান ও পদের জন্য আলাদাভাবে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ। এমপিও, নন এমপিও এবং সৃষ্টপদ একসাথে মিশ্রিত করাই উদ্ভূত সমস্যার মূল কারণ। বেতনবিহীন পদে চাকরি দিতে এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষের সুপারিশ লজ্জাজনক ঘটনা। সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিই প্রমাণ করে, বেতনবিহীন চাকরি দেয়ার সুপারিশকারী এনটিআরসিএ। মানুষ গড়ার কারিগর একজন শিক্ষক। অনেক ঝড় তুফান পাড়ি দিয়েই আজকের অবস্থানে এসে পৌঁছেছেন একজন শিক্ষক। তাকে কিভাবে এনটিআরসিএ বিনা বেতনে নিয়োগের সুপারিশ করতে পারে? এতে বৈষম্যের শিকার হতে যাচ্ছেন? মানুষ গড়ার কারিগর নবীন শিক্ষকেরা। একই সার্টিফিকেট দিয়ে একই প্রক্রিয়ায় একইভাবে দরখাস্ত করে কেউ বেতন পাবে, কেউ পাবে না, তা হতে পারে না। এই নিয়োগে যদি একজন শিক্ষকও বেতনবিহীন থাকেন, তাহলে পুরো নিয়োগই হবে কলঙ্কিত। ভবিষ্যতে এটি নিয়ে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হবে। তাই এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে ভেবে দেখার অনুরোধ জানাচ্ছি এবং প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
মো : আজিনুর রহমান লিমন
আছানধনী, মিয়াপাড়া, নীলফামারী