সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-কুরআন

নভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-হাদীস

ওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......

বিস্তারিত পড়ুন

আ ল হা দী স

ওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে এমনভাবে রুজী দান করা হবে যেমন পাখীদেরকে রুজী দান করা হয় তারা সকালে খালি পেটে বাহিরে যায় এবং বিকালে ভরা পেটে ফিরে আসে (তিরমিযী)

মায়েয রা. হতে বর্ণিত আছে যে,   রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হল, সমস্ত আমলের মধ্যে সর্বোত্তম আমল কি? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করলেন, (সমস্ত আমলের মধ্যে সর্বোত্তম আমল) আল্লাহ তায়ালার উপর ঈমান আনা, যিনি একা, অত:পর জিহাদ করা, অত:পর মকবুল হজ¦ এই সকল আমল অন্যান্য আমলের মধ্যে ফযিলতের দিক হতে এই পরিমাণ ব্যবধান রয়েছে যে পরিমাণ পূর্ব পশ্চিমের মধ্যে দূরত্বের ব্যবধান রয়েছে (মুসনাদে আহমাদ)

আনাস ইবনু মালেক রা. বলেন, তিন ব্যক্তি  রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইবাদত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার জন্য তাঁর বিবিগণের নিকট এলেন যখন তাদেরকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইবাদতের অবস্থা জানানো হল, তখন তারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইবাদতকে কম মনে করলেন এবং বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে আমাদের তুলনা হতে পারে? আল্লাহ তায়ালা তার সামনের পিছনের সকল গুনাহ (যদি হয়েও থাকে) মাফ করে দিয়েছেন তাদের মধ্য থেকে একজন বললেন, আমি সর্বদা সারারাতি নামায পড়বো দ্বিতীয় জন বললেন, আমি সর্বদা রোযা রাখবো এবং কখনও বাদ দিব না তৃতীয় জন বললেন, আমি স্ত্রীলোকদের নিকট থেকে দূরে থাকবো, কখনও বিবাহ করব না (তাদের পরস্পরের মধ্যে এরূপ কথাবার্তা হচ্ছিল এমন সময়) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাশরীফ আনলেন এবং বললেন, তোমরা কি এই সমস্ত কথা বলেছ? মনোযোগ সহকারে শুন, আল্লাহ তায়ালার কসম! আমি তোমাদের মধ্যে আল্লাহ তায়ালাকে সবচেয়ে বেশী ভয় করি এবং তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী পরহেজগারী অবলম্বন করি কিন্তু আমি রোযা রাখি, আবার রাখিও না, নামায পড়ি এবং নিদ্রাও যাই, এবং বিবাহও করি (এটা আমার তরীকা সুতরাং) যে আমার তরীকা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, সে আমার দলভুক্ত নয়  (বুখারী)

 

সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021