সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুনমহাকাশের অতল অন্ধকারে কীভাবে ধীরে ধীরে কোনো অ্যাস্টারয়েড বা গ্রহাণু মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যায় তা ধরা পড়েছে হাবল স্পেস টেলিস্কোপের চোখে। গ্রহাণুটির নাম ‘অ্যাস্টারয়েড ৬৪৭৮ গল্ট’, সূর্য থেকে ২১ কোটি ৪০ লাখ মাইল দূরে এর অবস্থান। টেলিস্কোপের চোখে ধরা পড়েছে, মৃত্যুপথযাত্রী ওই গ্রহাণুটির শরীর ভেঙে পড়ার দৃশ্য। তার শরীর ছেড়ে বেরিয়ে আসা অংশগুলো মহাকাশে তৈরী করছে লেজ। একেবারে ধূমকেতুর মতোই। হাবলের চোখে ধরা পড়া সেই ‘মৃত্যু দৃশ্যের’ খুঁটিনাটি প্রকাশিত হবে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান-জার্নাল ‘অ্যাস্ট্রাফিজিক্যাল জার্নাল লেটার্স’- এ। গবেষকরা জানিয়েছেন, এই ব্রহ্মাণ্ডে গ্রহাণু ‘গল্ট’ অবশ্য পৃথিবী থেকে অনেক দূরে। গ্রহাণুটির অবস্থান মঙ্গল আর বৃহস্পতির মধ্যে থাকা অ্যাস্টারয়েড বেল্ট বা গ্রহাণুপুঞ্জে। সেখানে গল্টের মতোই রয়েছে ৮ লাখেরও বেশী গ্রহাণু। গ্রহাণুটি ভেঙে গিয়ে দুটি লেজের সৃষ্টি হয়েছে যার একটি লম্বায় ৮ লাখ কিলোমিটার এবং চওড়ায় ৪ হাজার ৮০০ কিলোমিটার। আর ছোট লেজটি লম্বায় ২ লাখ কিলোমিটার লম্বা। এখন থেকে ৩১ বছর আগে ১৯৮৮ সালে প্রথম জানা গিয়েছিল গ্রহাণু গল্টের কথা। তখন এটিকে আর পাঁচটা সাধারণ গ্রহাণুর মতোই একটা পাথুরে মহাজাগতিক বস্তু হিসেবে মনে করেছিলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এবিপি।