সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুননতুন নিয়ম হয়েছে। এর ফলে, এখন থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগে নারী প্রার্থীদেরও ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা কোনো স্বীকৃতি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএ সহ স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। এই পদে নিয়োগের জন্য এত দিন নারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ছিল উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) বা সমমানের ডিগ্রি। তবে পুরুষ প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা আগের মতোই দ্বিতীয় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএ সহ স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি রাখা হয়েছে। এ ছাড়া যে কোটায় (নারী, পুরুষ ও পোষ্য) শিক্ষক নিয়োগ হবে, সেই কোটার ২০ শতাংশ প্রার্থীকে অবশ্যই বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে। তবে বিজ্ঞান ডিগ্রিধারী প্রার্থীদের দিয়ে ২০ শতাংশ কোটা পূরণ করা না গেলে তা মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ করা যাবে। এমন বিধান রেখে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯’ জারি করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব মো. আকরাম-আল-হোসেন বলেন, এখন দেখা যায়, যাঁরা নিয়োগ পাচ্ছেন, তাদের প্রায় সবাই কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রিধারী। যোগ্য শিক্ষক নিয়োগে উদ্দেশ্যের শিক্ষক নিয়োগে সবার শিক্ষাগত যোগ্যতা কমপক্ষে স্নাতক করা হয়েছে। আর বিষয় ভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগের উদ্দেশে বিশেষ করে গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের কথা চিন্তা করে ২০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী প্রার্থীকে নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়েছে। নতুন বিধিমালা অনুযায়ী, আগের মতোই ৬০ শতাংশ নারী, ২০ শতাংশ পোষ্য এবং ২০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থীদের দিয়ে পদগুলো পূরণ করা হবে। উপজেলা বা থানা ভিত্তিক এই নিয়োগ হবে। বিধিমালা অনুযায়ী আগের মতোই প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতির মাধ্যমে ৬৫ শতাংশ এবং ৩৫ শতাংশ সরাসরি নিয়োগের হবে। পদোন্নতির মাধ্যমে প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে সহকারী শিক্ষক পদে প্রশিক্ষণসহ কমপক্ষে সাত বছর চাকরি করতে হবে। আর সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএ সহ স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে। প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক পদে আবেদনের বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ২১ থেকে ৩০ বছর। বর্তমানে সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৯৯টি। শিক্ষক আছেন প্রায় সাড়ে তিন লাখ।