সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-কুরআন

নভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-হাদীস

ওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......

বিস্তারিত পড়ুন

করোনা ভাইরাসের নতুন ৬ উপসর্গ    

গ্রন্থনা: উসামা মোহাম্মদ

করোনা ভাইরাস নিয়ে বিশ্বে এখনো কোনো সু-সংবাদ নেই। একের পর এক দু:সংবাদই দিয়ে যাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সেই সঙ্গে মিলছে করোনার নতুন নতুন আপডেট। এর মধ্যে আরও ছয় রকমের করোনা ভাইরাসের অস্তিত্বের খবর জানালেন একদল ব্রিটিশ গবেষক।

মার্চ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত লন্ডনের কিংস কলেজের একদল গবেষক ব্রিটেন ও আমেরিকার প্রায় ১,৬০০ জন করোনা রোগীকে নিয়ে সমীক্ষা চালান। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে ৮-১০ দিন পর্যবেক্ষণের পর রোগীদের থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে এই ছয় রকমের করোনা ভাইরাসের অস্তিত্বের সন্ধান পেয়েছেন তারা।

গবেষকদের দাবি, ছয় রকমের করোনা ভাইরাসের উপসর্গগুলোও ভিন্ন ভিন্ন ধরনের। জেনে নেই এই ৬ করোনার নতুন উপসর্গগুলো।

১. এই ধরনের করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে গা, হাত-পা ব্যথা, গলা ব্যথা, মাথা যন্ত্রণা, ঘ্রাণশক্তি হারানো, সর্দি-কাশির মতো উপসর্গগুলি পাশাপাশি শরীরের তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশী থাকে এবং জ্বর তিন দিনের বেশী সময় পর্যন্ত স্থায়ী হয়।

২. এই ধরনের করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে আক্রান্তদের শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকে। জ্বর না থাকলেও গা, হাত-পা ব্যথা, গলা ব্যথা, মাথা যন্ত্রণা, ঘ্রাণশক্তি হারানো, সর্দি মতো উপসর্গগুলো দেখা যায় আক্রান্তদের মধ্যে।

৩. এই ধরনের করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে দু’-তিন দিন ধরে পেটে ব্যথা, পেট কামড়ানো বা মোচড় দেওয়া, ডায়রিয়া, খাওয়ার ইচ্ছে না থাকা, গলা ব্যথা, মাথা যন্ত্রণার মতো সমস্যা দেখা দেয়। তবে এক্ষেত্রে ভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে জ্বর বা সর্দি-কাশির মতো সমস্যাগুলো থাকে না।

৪. এই ধরনের করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রে আক্রান্তদের মধ্যে গলা ব্যথা, মাথা যন্ত্রণা, ঘ্রাণশক্তি হারানো, সর্দি-কাশি, জ্বরের পাশাপাশি সারাক্ষণ ক্লান্তি ও অবসন্নভাব লক্ষ্য করা যায়।

৫. এই ধরনের করোনা ভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে গলা ব্যথা, মাথা যন্ত্রণা, ঘ্রাণশক্তি হারানো, খাওয়ার ইচ্ছে না থাকা, সারাক্ষণ ক্লান্তি ও অবসন্নভাব, চিন্তা-ভাবনার ক্ষেত্রে বিভ্রান্তির মতো সমস্যা লক্ষ্য করা যায়। এর সঙ্গে সামান্য জ্বরও থাকে।

৬. এই ধরনের করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রে আক্রান্তদের মধ্যে গলা ব্যথা, মাথা যন্ত্রণা, ঘ্রাণশক্তি হারানো, খাওয়ার ইচ্ছে না থাকা, পেটে ব্যথা, ডায়েরিয়া, জ্বর, সর্দি-কাশির পাশাপাশি শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যাও ল্যক্ষ করা যায়। এ ক্ষেত্রে রোগীদের শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা দ্রুত কমতে থাকে। (সূত্র: জিনিউজ)