সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুন১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আফগানিস্তান থেকে ধাপে ধাপে সরিয়ে নেয়া হবে সমস্ত মার্কিন সেনা। ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে সেই প্রক্রিয়া। কিন্তু মার্কিন গোয়েন্দারা তার আগেই সতর্ক করে দিয়েছেন, সেনা সরে যাওয়ার ছয় মাসের মধ্যেই কাবুল চলে যাবে তালেবানদের দখলে। এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও শীর্ষ স্থানীয় দুই আফগান নেতা আশরফ গনি ও বৈঠক হওয়ার কথা। তার ঠিক আগেই সামনে এল এমন সতর্কবার্তা। ১ মে থেকেই আফগানিস্তানে পুরনো তৎপরতায় ফিরতে শুরু করেছে তালেবানরা। এর মধ্যেই দেশের বহু অঞ্চল চলে গিয়েছে তাদের দখলে। ওই সময় থেকে সেনা সরাতে শুরু করেছে আমেরিকা। সেনা সরতে শুরু করতেই তালেবানরা যে মূর্তি ধারণ করেছে, তা থেকে কাবুল দখল করার আশঙ্কা ক্রমেই জোরদার হতে শুরু করেছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রতিবেশি দেশ ভারতের পক্ষ থেকেও আফগানিস্তানে বাড়তে থাকা সহিংসতার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। তারা সংঘর্ষ বিরতির ব্যাপারে দায়িত্ব নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘকে। ‘ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, আগে মনে করা হচ্ছিল হয়তো গনির সরকার বছর দুয়েক টিকবে মার্কিন সেনা সরে যাওয়ার পরে। কিন্তু এখন আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে, হয়তো ৬ মাসের মধ্যেই কাবুল চলে যাবে তালেবানের দখলে। এমন কি তিন মাসের মধ্যেই গদিচ্যুত হতে পারেন গনি।
উল্লেখ্য, এর আগে বাইডেন প্রশাসনকে এ ব্যাপারে সতর্ক করেছিলেন মার্কিন গোয়েন্দারা। কিন্তু তবুও মে মাসের ১ তারিখ থেকে যুদ্ধজর্জরিত দেশটিতে থাকা ২ হাজার ৫০০ সৈনিক ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে আমেরিকা। ফলে ন্যাটো গোষ্ঠীর অন্য সদস্য দেশগুলোও নিজেদের সৈনিকদের ফিরিয়ে আনছে। এদিকে, আমেরিকা ও কাবুলের গণতান্ত্রিক সরকারের সঙ্গে আলোচনার ‘নাটক’ করলেও নিজেদের মতো করে শরীয়ত আইন প্রতিষ্ঠা করাই যে তাদের উদ্দেশ্য তা বারবার স্পষ্ট করে দিয়েছে এই গোষ্ঠীটি। এবার ফের সে ব্যাপারে সতর্ক করল মার্কিন গোয়েন্দারা। (সূত্র : হিন্দুস্থান টাইমস।)