সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর ২০২১-
৯ নভেম্বরঃ পকিস্তানের স্বপ্ন দ্রষ্টা মহাকবি আল্লামা ইকবাল ১৮৭৭ সালের ৯ নভেম্বর (হিজরী ১২৯৪ সালের ৩ জিলক্বদ) প্রত্যুষে শিয়ালকোট জন্মগ্রহণ করেন। আল্লামা ইকবালের পূর্বপুরুষগণ আধ্যাত্মিকতা ও রহস্যবাদের প্রতি অনুরক্ত ছিলেন বলে প্রসিদ্ধি রয়েছে। পুর্বপুরুষদের এ ধারা ইকবালের পিতা শেখ নূর মুহাম্মদ ও মাতা ইমাম বিবিও লাভ করেন। আর ইকবালের মধ্যেও তা স্বাভাবিকভাবে প্রভাব বিস্তার করে। ইকবাল ১৮৯৯ সালে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শন শাস্ত্রে এম এ পাশ করেন। পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করার জন্যে তিনি নানক বখশ স্বর্ণ পদক লাভ করেন। এম এ ডিগ্রী অর্জনের পর ১৮৯৯ সালে ১৩ মে প্রফেসর আরনল্ড ইকবালকে অরিয়েন্টাল কলেজে আরবী সাহিত্যের ম্যাকলিয়ড-পাঞ্জাব রীডার পদে মাসিক ৭২ টাকা ১৪ আনা বেতনে নিয়োগ দেন। আল্লামা ইকবাল ১৯০৭ সালে ক্যামব্রীজ ইউনিভার্সিটির ট্রিনিটি কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯০৫ থেকে ১৯০৭ সালের মধ্যবর্তী সময়ে তিনি দর্শনে ডক্টরেট ডিগ্রী লাভের জন্য জার্মানীতে গমন করেন। ইকবাল দউবাবষড়ঢ়সবহঃ রহ গবঃধ ঢ়যুংরপং রহ ঢ়বৎংরধ’ শীর্ষক একটি অভিসন্ধর্ভ (ঞযবংরং) জার্মানীর মিউনিক বিশ্ববিদ্যালয়ে দাখিল করেন। ১৯০৭ সালের ৪ নভেম্বর পি এইচ ডি ডিগ্রীর জন্য তার মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং তিনি ডক্টরেট ডিগ্রীতে ভ‚ষিত হন। এই মর্দে মুমিন আত্মসচেতন মহান ব্যক্তিত্ব, মানবতার কল্যাণের দূত মহাকবি আল্লামা ইকবাল ১৯৩৮ সালের ২১ এপ্রিল ভোর পাঁচটায় লাহোরের জাভেদ মঞ্জিলে ইন্তেকাল করেন।