সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুন(মতামত লেখকের নিজস্ব)
ইন্টারনেট সেবা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। গ্রাহক সেবার কাছে
নয়, বরং সেবাই চলে যাবে গ্রাহকের দুয়ারে-এমন প্রচারণা চালাচ্ছে সরকার। ই-গভর্নেন্স এখন কেবল
ধারণাই নয়, তার বাস্তব রূপ পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশে। তার সুফলও ভোগ করতে শুরু করছে দেশের
জনগণ। ডিজিটাল বাংলাদেশের এমন অগ্রযাত্রার পথে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করছে এবারের বাজেটের
মোবাইল সেবার উপর কর বৃদ্ধির বিষয়টি। বাজেটে মোবাইল সেবায় সম্পূরক শুল্ক ৫ শতাংশ বাড়ানো
হয়েছে। দেশে সচল সিমের সংখ্যা প্রায় ১৬ কোটি, আর মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর
সংখ্যা প্রায় ১০ কোটি। এই বিশাল জনগোষ্ঠী বিভিন্ন কাজে মোবাইল সেবা গ্রহণ করে থাকেন। অনলাইন
ক্লাস, গবেষণা, হোম অফিস সহ নানা কাজে তাদের নির্ভর করতে হয় ইন্টারনেটের উপর। এছাড়া
বর্তমানে বিনোদনের একটা বড় মাধ্যম অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। কিন্তু কর বৃদ্ধির কারণে ইন্টারনেট সেবা
গ্রহণে নিরুৎসাহিত হচ্ছে শিক্ষার্থী ও স্বল্প আয়ের মানুষ। তাই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা
অব্যাহত রাখতে তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। আর তার জন্য মোবাইল সেবার
ব্যয় সীমিত করা প্রয়োজন।
জাকারিয়া মোহাম্মদ
শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।