সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-কুরআন

নভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-হাদীস

ওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......

বিস্তারিত পড়ুন

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিযোগ্য আসন শূন্য থাকছে প্রতি বছর

দেশের সরকারি বা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতি বছর ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি যুদ্ধ চললেও ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে দেখা যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি যোগ্য অনেক আসন শূন্য থাকছে। সম্প্রতি দুই বছর দেশের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক সম্মান (প্রথম বর্ষে) শ্রেণীতে প্রায় এক হাজার ভর্তি আসন শূন্য ছিল। আর মাস্টার্স পর্যায়ে এই ভর্তি আসন শূন্য ছিল আরো কয়েক হাজার। এর মধ্যে ২০১৭ সালে শুধু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৬১টি ভর্তি যোগ্য আসন শূন্য ছিল। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ প্রকাশিত বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য পর্যালোচনা করে দেশের ৩৪টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি আসন শূন্য থাকা সংক্রান্ত এ তথ্য পাওয়া যায়। ইউজিসির প্রতিবেদনে দেখা যায়, দেশের ৩৪টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষে ২০১৭ সালে ৯৬৩টি আসন শূন্য ছিল। ২০১৬ সালে এ সংখ্যা ছিল ৯৩১টি। উভয় বছর দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্সে ভর্তিযোগ্য শূন্য আসনের সংখ্যা ছিল এর দ্বিগুণেরও বেশী। ইউজিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী আরবী বিশ্ববিদ্যালয় বাদে দেশে ৩৪টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৭ সালে স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষে আসন সংখ্যা ছিল ৪৯ হাজার ৬৯৫টি। পক্ষান্তরে ভর্তিযুদ্ধের পর শিক্ষার্থী ভর্তি হয় ৪৯ হাজার ৬৬৭ জন। ইউজিসির প্রতিবেদনে ২০১৭ সালে স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষে আসন শূন্য থাকার কথা বলা হয়নি। কারণ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিরিক্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে। আর কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন শূন্য থাকে। দুই সমীকরণ মিলিয়ে শূন্য আসনের গ্যাপ পূরণ হয়েছে। কিন্তু প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি, আসন সংখ্যা ও শূন্য আসনের যে তালিকা দেয়া হয়েছে তাতে স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন শূন্য থাকার চিত্র রয়েছে। যেমন ২০১৭ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষে ৪৬১টি, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০৪টি, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬১টি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪০টি, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৯টি, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪টি আসন শূন্য থাকে।