সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুন১৩ নভেম্বরঃ মীর মোশাররফ হোসেন যে সময় সাহিত্যাকাশে সফল বিচরণ করছিলেন সেটি ছিল মুসলমানদের সার্বিক প্রতিক‚লতা ও মুসলিম বিদ্বেষী সময়। তার জন্ম ১৮৪৭ সালের ১৩ নভেম্বর বর্তমান কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী থানার ঐতিহাসিক লাহিনী পাড়া গ্রামে। মৃত্যু হয়েছিল ১৯ ডিসেম্বর ১৯১১ রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি থানার পদমদী গ্রামে। মোশাররফ হোসেন রচিত যে চল্লিশোর্ধ গ্রন্থে’র কথা জানা যায়, তারমধ্যে বিষাদ সিন্দু সর্বোৎকৃষ্ট। মীর সাহেবের সাহিত্য সাধনার ব্যাপ্তি ১৮৬৫ হতে ১৯১০ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ প্রায় অর্থ শতাব্দী। তার প্রথম পুস্তক রত্মাবলী (১৮৬৯) সালে প্রকাশিত হয়। পরের বছর মোশাররফের দু’টি নাটক প্রকাশিত হয়। প্রথমটি হল, বসন্তকুমারী, দ্বিতীয়টি জমিদার দর্পন। ১৮৮৫ সালে তার বিষাদ সিন্ধু গ্রন্থের প্রথম খন্ড প্রকাশিত হয়। বছর দুই পরে ‘বিষাদ সিন্ধু’ এর দ্বিতীয় খন্ড প্রকাশিত হয়। একই বছরে তার সঙ্গীত লহরীও প্রকাশিত হয়। ১৮৮৯ সালে আজীজন নামক গ্রন্থ’টি প্রকাশিত হয়। ১৯১০ সালে সর্বশেষ গ্রন্থ’ বিবি কুলসুম বের হয়। মীর মোশাররফ হোসেন বাঙালী মুসলমানদের গৌরব। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে প্রচন্ড গতি নিয়ে লিখেছেন। তার অসামান্য কীর্তি আমাদের সাহিত্যাঙ্গনকে করেছে সমাদৃত।