সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুনকুষ্টিয়ায় শিশুদের জ্বর ও ঠান্ডাজনিত রোগের পাশাপাশি ডায়রিয়া রোগের প্রার্দুভাব দেখা দিয়েছে। কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে রোগীদের চাপে চিকিৎসকসহ সংশ্লিষ্টদের রীতিমত হিমশিম খেতে হচ্ছে। ২৮ শয্যার বিপরীতে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে বর্তমানে ২০৬ জন শিশু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছে। যা হাসপাতালের ধারণ ক্ষমতার চেয়ে প্রায় ১০ গুণ বেশি। যার ফলে হাসপাতালে তীব্র শয্যা সংকট দেখা দিয়েছে। শয্যা সংকটের কারণে অধিকাংশ রোগীর ঠাঁই হয়েছে হাসপাতালের বারান্দা ও মেঝেতে। উপায়ান্তর না পেয়ে অনেকেই ডায়রিয়া ওয়ার্ডের বরান্দায় ঠাঁই নিয়েছেন। আবার এক শয্যায় গাদাগাদি করে একাধিক রোগীকেও চিকিৎসা নিতে দেখা যাচ্ছে। এদিকে জনবল সংকট ও অতিরিক্ত রোগীর চাপে চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিনই জেলা এবং জেলার বাইরে থেকে শিশু রোগী ভিড় জমাচ্ছে এই হাসপাতালে। হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে আক্রান্ত রোগীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. এম এ মোমেন জানান, হাসপাতালে শিশুদের জ্বর, ঠান্ডা, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে।