সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুন১৭ নভেম্বরঃ এ দিন মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী। আজীবন সংগ্রামী, অন্যায়-অত্যাচার, জুলুমের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠ মওলানা ভাসানী এ উপমাহাদেশে মুসলমানদের স্বধিকার আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা পুরুষ। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় তার অবদান অপরিসীম ও চিরস্মরণীয়। তিনি ছিলেন আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। ১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে তৎকালীন শাসকগোষ্ঠীকে আসসালামু আলাইকুম বলে বিদায় জানিয়ে তিনিই মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। অথচ ১৯৭১ এর পর স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি চরম নিগ্রহের শিকার হয়েছিলেন, কিন্তু‘ বৃদ্ধ মওলানা মাথা নত করেন নি। বরং শাসকগোষ্ঠীর রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন, শামিল হয়েছিলেন নিপীড়িত জনতার কাতারে। জীবনের শেষ দিনগুলোতে ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার মওলানা ভাসানী মরণবাঁধ ফারাক্কার অভিশাপ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আয়োজন করেন লং মার্চ। ফারাক্কা মিছিলের নেতৃত্ব দেন এ দেশের সংগ্রামী মানুষদের জাগিয়ে তোলার জন্য।