সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুন১১ মার্চঃ পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার প্রাক্কালে এ দেশ ও জনগণের সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিকসহ সার্বিক উন্নয়নে সাংগঠনিক ভাবে কিছু করা উচিত এই ভাবনা তরুণ কাসিমকে সারা দিন রাত্রি চিন্তার চৈতন্যে তাড়িত করতে থাকে। এ অবস্থায় আবুল কাসেম তৎকালীন তার ঢাকার আজিমপুরের বাসায় ১ সেপ্টেম্বর এক ঘরোয়া আলোচনা সভার আহবান করেন। সে সভায় কাসেম সাহেবের আহবানে তমদ্দুন মজলিস নামে একটি আদর্শবাদী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান জন্ম লাভ করে। সে সময় তমদ্দুন মজলিস দেশের সকল শ্রেণীর জনগণকে আদর্শবাদী চেতনা দেখাতে পেরেছে। ১২ নভেম্বর সাহিত্য সভায় কয়েকজন মন্ত্রীর উপস্থিতিতে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে দাবী উত্থাপন করা হয়। যা উপস্থিত মন্ত্রীরাও সমর্থন করেন। ৫ ডিসেম্বর ১৯৪৭ সালে প্রদেশের প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিনের বাসভবনে মিছিল নিয়ে ঘেরাও এবং বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয় অধ্যাপক কাসেমের নেতৃত্বে। ৬ ডিসেম্বর তার সভাপতিত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেলতলায় উর্দু একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে সভা ও বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। বাংলাকে সরকারী ভাষা হিসেবে চালু করার আইন বাস্তবায়নের জন্য অধ্যাপক আবুল কাসেমের প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত ভাষা আন্দোলনের মুখপত্র সাপ্তাহিক সৈনিক ও বিভিন্ন পত্রিকার মাধ্যমে তমদ্দুন মজলিস বারবার সরকারের কঠোর সমালোচনা করে সর্বত্র বাংলা প্রচলনের দাবী তোলেন। বাংলা একাডেমী কার্যকরী সংসদের সদস্য হিসেবে অধ্যাপক আবুল কাসেম ও তার সঙ্গীরা প্রতিবাদ করে বাংলার মাধ্যমে কাজকর্ম পরিচালনার প্রস্তাব পাশ করেন। তিনি এক অসাধারণ প্রতিভাবান ব্যক্তি ছিলেন।