সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-কুরআন

নভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-হাদীস

ওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......

বিস্তারিত পড়ুন

মহাকাশে কাচা যাবে কাপড়!

মঙ্গলে রয়েছে প্রাণের হদিস? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছেন গবেষকরা। মহাকাশে তাদের থাকতে হয় দিনের পর দিন। পরে থাকতে হয় বাসি জামাকাপড়। এবার তাই মহাকাশেই জামা কাপড় কাচার ব্যবস্থা করতে উদ্যোগী নাসা। রকেটে বা ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে কাপড় কাচার কোনও সুযোগ থাকে না। তাই একটি পোশাকেই তাদের থাকতে হয় বহুদিন। প্রতিদিন মহাকাশচারীরা ব্যায়াম করেন। ফলে তাদের পোশাক খুব অল্প সময়েই পরার অযোগ্য হয়ে ওঠে। প্রতি সপ্তাহে তাদের নতুন পোশাকের প্রয়োজন হয়। এমনিতে রকেটের ভেতরে জায়গা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেখানে এবং ‘স্পেস সেন্টারে’ পানি থাকে সীমিত। তাই জামা কাপড় কাচার কোনও জায়গা বা সুযোগ থাকে না। এবার পরিস্থিতির পরিবর্তন চাইছে নাসা। স্পেস সেন্টার গড়ে তোলা সম্ভব না হলে চাঁদ বা মঙ্গল গ্রহে কাপড় কাচা সম্ভব কিনা, সেই বিষয়ে গবেষণা চালাতে চাইছে নাসা। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের মত আরও কিছু দেশ এবার চাঁদ এবং মঙ্গলগ্রহে ঘাঁটি গড়ার পরিকল্পনা করছে। নাসা বিশেষ ‘অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল’ পোশাকের চিন্তা করেছে যদিও এটা স্থায়ী কোনো সমাধান নয়। তাই প্রক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে একটি বিশেষ ধরনের ডিটারজেন্ট তৈরি করা হচ্ছে যা এই বছরের শেষ দিকে ‘পরীক্ষামূলকভাবে’ পাঠানো হবে মহাকাশ স্টেশনে। প্রায় ছয় মাস ভরহীনতার পর এই ডিটারজেন্টের এনজাইম ও অন্যান্য উপকরণগুলো কতটা কাজ করে, নজর রাখা হবে সেই দিকেও। (সূত্র : টিওআই।)