সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-কুরআন

নভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-হাদীস

ওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......

বিস্তারিত পড়ুন

প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে গণিত ও বিজ্ঞান গ্র্যাজুয়েটদের অগ্রাধিকার

মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা নিয়ে অব্যাহত প্রশ্নের মুখে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রাথমিকে প্রায় শতভাগ ভর্তি নিশ্চিত করা গেলেও শিক্ষার মান নিয়ে তোপের মুখে রয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই)। প্রতি বছরের জাতীয় বাজেটে এবং দাতাদের অনুদানে শত শত কোটি টাকা ব্যয় করেও মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। বিশ্বব্যাংকের ‘ওয়ার্ল্ড ডেভেলপমেন্ট রিপোর্ট ২০১৮, লার্নিং টু রিয়ালাইজ এডুকেশনস প্রমিজ’ শীর্ষক সর্বশেষ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষার মান নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। সংস্থাটি বলছে, বাংলাদেশ তার সব শিশুকে প্রাথমিক স্কুলে নিয়ে আসতে সক্ষম হলেও শিক্ষার গুণগত মান এখনো গভীর উদ্বেগের পর্যায়ে রয়েছে। বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের যা শেখানো হচ্ছে তা পর্যাপ্ত নয় এবং গুণগত মান ভালো নয়। দেশের প্রাথমিক শিক্ষা স্তরের তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের মধ্যে মাত্র ৩৫ শতাংশ শিক্ষার্থী বাংলা পড়তে পারে। তাও এদের পড়ার মান খুব খারাপ। পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীই পাঠ্যবইয়ের গণিত বোঝে না।

এ ছাড়া, সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায়ও মানসম্পন্ন শিক্ষার প্রতি বিশেষ শর্তারোপের কারণে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করতে জরুরী পদক্ষেপ হিসেবে ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগে এবার গণিত ও বিজ্ঞান গ্রাজুয়েটদের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: আকরাম-আল-হোসেন বলেন, আগামী সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা থেকেই গণিত ও বিজ্ঞান গ্রাজুয়েটদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। ২০ শতাংশ শিক্ষক নেয়া হবে এদের মধ্য থেকে। সচিব আরো বলেন, সারা দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘ওয়ান ডে ওয়ান ওয়ার্ড’- কর্মসূচি চালু হয়েছে। পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়িত হলে মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষায় অগ্রগতি নিশ্চিত করা যাবে।