সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুন৪ আগস্টঃ চিকিৎসা পেশায় বাঙ্গালী মুসলমানদের পুরোধা ডাঃ নওয়াব আলী ৪ আগস্ট ১৯৭৭ সালে ঢাকায় ইন্তেকাল করেন। তিনি ১৯২৭ সালে চাঁদপুর জেলার মতলব থানায় এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৭ সালে তিনি কলকাতা মুসলিম মেডিকেল কলেজ থেকে মুষ্টিমেয় মুসলমানদের মধ্যে এম বি বি এস পাস করে তৎকালীন বাঙ্গালী মুসলমানদের মধ্যে উৎসাহ সৃষ্টি করেন। ১৯৪৪ সালে তিনি যুক্তরাজ্যের এডিনবরায় অবস্থিত রয়েল কলেজ অব ফিজিসিয়ান্স এন্ড সার্জন্স থেকে এম আর সি পি লাভ করেন। দেশ বিভাগের পর তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রফেসর অব মেডিসিন এবং অধ্যক্ষের পদ অলংকৃত করেন। তিনি চাঁদপুর জেলার মতলবে অবস্থিত আন্তর্জাতিক আঞ্চলিক উদরাময় হাসপাতাল এর পথিকৃত হিসেবে ইতিহাসে ভাস্বর হয়ে আছেন। তিনি অনেক মূল্যবান গবেষণা গ্রন্থ লিখে গেছেন। ১৯৬২ সালে তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। বাংলাদেশের চিকিৎসা পেশার ইতিহাসে ডাঃ নওয়াব আলী একজন কিংবদন্তি পুরুষ হিসেবে অমর হয়ে আছেন।