সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-কুরআন

নভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-হাদীস

ওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......

বিস্তারিত পড়ুন

দখলদারের কবলে শীতলক্ষ্যা-বালু নদ

লোভের ছোঁপের দখলে শীতলক্ষ্যা ও বালু নদ। কৌশলে ছোঁপ ফেলে শুকনো মৌসুমে নদ দখলের প্রতিযোগিতা চলে। চলে নির্বিচারে মাছ নিধন। নদে ছোঁপ থাকার কারণে নৌযান চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে। বছরে এসব ঘের থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার মাছ বিক্রি করা হয়। শীতলক্ষ্যা ও বালু নদে ৩০০ ঘের রয়েছে। এসব ঘের ২০০ দখলদারের কবলে রয়েছে। দখলবাজরা বলছেন, উপজেলা ভূমি অফিস থেকে ইজারা নিয়েই তারা ঘের করেছেন। উপজেলা ভূমি অফিসে নদী ইজারা দেয়ার কোন নথি নেই বলে জানান কর্তৃপক্ষ। তবে ঘের মালিকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা না নেয়ায় উপজেলা প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, শীতলক্ষ্যা ও বালু নদের দু’তীরের রূপগঞ্জ অংশে ৩০০ ছোপ ২০০ দখলদারের কবলে রয়েছে। নদের সীমানায় এদের জায়গা-জমি না থাকলেও ক্ষমতার প্রভাবে এরা নদে বাঁশ পুতে ছোঁপ ফেলে। একেকটি ছোঁপ থেকে শুকনো মৌসুমে অন্তত দু’তিনবার মাছ ধরা হয়। প্রতিবারে গড়ে প্রায় ৫০ হাজার টাকার মাছ বিক্রি হয়। একটি ঘেরে দু’বারে প্রায় এক লাখ টাকার মাছ বিক্রি করা হয়। সে হিসেবে ৩০০ ঘের থেকে বছরে প্রায় ৩ কোটি টাকার মাছ বিক্রি করা হয়।