সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুনপার্বত্য এলাকার ভূমির গঠন, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের স্বকীয়তা রক্ষায় এখানকার নদী, খাল ও পাহাড়ের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। আর এই অপরিহার্যতা বজায় রাখতে প্রাকৃতিক পাথরের গুরুত্ব অপরিসীম। ছোট-বড় এসব পাথর এই অঞ্চলের পর্যটন শিল্পে আলাদা মাত্রা যোগ করেছে। কিন্তু বিভিন্ন কারণে ও অবৈধ মুনাফার লোভে একশ্রেণীর মানুষ বান্দরবানের পাহাড়ি এলাকার বিভিন্ন উৎস থেকে নির্বিচারে পাথর উত্তোলন করে যাচ্ছে। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের বিধিমালা অনুযায়ী, নদী ও এ ধরনের জলাশয় থেকে ভাসমান পাথর ছাড়া তলদেশ খুঁড়ে পাথর উত্তোলন বা সংগ্রহের অনুমতি না থাকলেও প্রভাবশালী পাথর ব্যবসায়ীরা যাবতীয় আইন ও বিধিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে। সড়ক বা এ ধরনের উন্নয়নমূলক কাজে খরচ কমাতে অনেকেই পার্শ্ববর্তী পাহাড়, ঝিরি বা নদীর তলদেশ থেকে পাথর আহরণ করে থাকে। পাথর উত্তোলনের দীর্ঘমেয়াদী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াকে পাশ কাটিয়ে উন্নয়নের দোহাই দেওয়া মোটেই কাম্য নয়। তাই, প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য, জীববৈচিত্র সংরক্ষণ এবং ভয়াবহ দুর্যোগ থেকে পার্বত্য অঞ্চল ও এখানকার জনসাধারণকে রক্ষায় নির্বিচারে পাথর উত্তোলন বন্ধে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কাম্য।
আবু ফারুক
বনরুপা পাড়া, বান্দরবান।