সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুন
৩ মেঃ ২০০২ সালের ৩ মে মেঘনা বক্ষে প্রায় শতাধিক যাত্রী নিয়ে ডুবেছিল ঢাকা থেকে পটুয়াখালীগামী এম ভি সালাহ উদ্দীন-২। রাত ন’টার দিকে অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই লঞ্চটি চাঁদপুরের মতলব উপজেলার ষাটনলে পৌঁছলে কাল বৈশাখীর হিংস্র ছোবলে আক্রান্ত হয়ে তা নদী বক্ষে হারিয়ে প্রায় ১৫০ ফুট পানির নীচে গিয়ে ঠেকে। যাত্রীদের অল্প কিছু প্রাণে বেঁচে যায়। লঞ্চটি ডোবার পরে জেলেদের ইলিশ মাছ ধরার জন্য পাতা কারেন্ট জালে জড়িয়ে যাওয়ার কারণে যাত্রীরা শত চেষ্টা করেও ছুটতে পারে নি। দুর্ঘটনার প্রায় ৬০ ঘন্টা পর লঞ্চটিকে উদ্ধার করা হয়। নদীর উত্তাল তরঙ্গে এই সময়ের মধ্যে অনেক লাশ ভেসে যায়। এটি ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় লঞ্চ দুর্ঘটনা। যাত্রীদের আত্মীয়-স্বজনরা কেবলই হাহাকার করে বেড়াচ্ছিল নদীর কিনারে কিনারে। এমন ভয়াল দৃশ্য দেখে যে কোন মানবের ভেতরে কান্না গুমরে উঠে।