সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-কুরআন

নভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......

বিস্তারিত পড়ুন

আল-হাদীস

ওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......

বিস্তারিত পড়ুন

সূরা : ত্বহা

 (আয়াত নং : ৯৮ থেকে ১১৪)                          ৯৮. নিশ্চয়ই তোমাদের ইলাহ একমাত্র আল্লাহ্ যিনি ছাড়া আর কোনো ইলাহ্ নেই। সব বিষয়ে তাঁর জ্ঞান পরিব্যাপ্ত।

৯৯. এভাবেই আমরা তোমাকে অতীত সংবাদের বিবরণ দিচ্ছি, আর এই উদ্দেশ্যে আমরা তোমাকে দিয়েছি একটি যিকির (কুরআন)।

১০০. যে এ গ্রন্থ থেকে মুখ ফেরাবে, সে কিয়ামতের দিন বহন করবে এক বিশাল বোঝা।

১০১. চিরদিন তারা তাতেই থাকবে, কিয়ামত কালের এই বোঝা তাদের জন্যে হবে কতো যে নিকৃষ্ট বোঝা!

১০২. যেদিন শিঙ্গায় ফুৎকার দেয়া হবে এবং যেদিন আমরা অপরাধীদের দৃষ্টিহীন করে হাশর করবো,

১০৩. সেদিন তারা নিজেরা-নিজেরা চুপিসারে বলাললি করবে; ‘তোমরা তো (পৃথিবীতে) মাত্র দশদিন অবস্থান করেছিলে’।

১০৪. সেদিন তারা কী বলবে সেটা আমরা অধিক জানি, সেদিন তাদের সর্বাধিক উন্নত বুদ্ধির অধিকারী ব্যক্তিও বলবে; ‘তোমরা মাত্র একদিন অবস্থান করেছিলে’।

১০৫. তারা তোমার কাছে পর্বতমালা সম্পর্কে জানতে চাইছে। তুমি বলো’ ‘আমার প্রভু সেগুলোকে সমূলে উঠিয়ে বিক্ষিপ্ত করে দেবেন’।

১০৬. তারপর তিনি সেগুলোকে পরিণত করবেন মসৃণ সমতল মাঠে।

১০৭. তাতে তুমি কোন প্রকার বক্রতা কিংবা উঁচু (নিচু) দেখবেনা।

১০৮. সেদিন তারা ঘোষণাকারীকে অনুসরণ করবে, কোনো প্রকার এদিক সেদিক করতে পারবে না। স্তব্ধ হয়ে যাবে রহমানের সামনে সমস্ত আওয়ায। ফলে মৃদু পদধ্বনি ছাড়া তুমি আর কিছু শুনতে পাবে না।

১০৯. সেদিন শাফায়াতে কোনো কাজ হবে না, তবে রহমান যাকে অনুমতি দেবেন এবং যার কথা শুনতে রাজি হবেন তার বিষয়টি আলাদা।

১১০. তাদের সামনে পিছে যা কিছু আছে সবই তাঁর এলেমে আছে, কিন্তু তাদের এলেমে তাঁকে আয়ত্ত করতে পারেনা।

১১১. সেদিন চিরঞ্জীব, সর্ববস্তুর ধারকের উদ্দেশ্যে সবাই হবে নতশির। সেদিন ব্যর্থ হবে সে, যে বয়ে আনবে যুলুম।

১১২. মুমিন অবস্থায় যে কেউ আমলে সালেহ করবে, তার কোনোই আশংকা থাকবেনা অন্যায় বিচার কিংবা কোনো প্রকার ক্ষতির।

১১৩. এভাবেই, আমরা এটিকে নাযিল করেছি একটি আরবী কুরআন হিসেবে এবং বিভিন্নভাবে তাতে বর্ণনা করেছি সতর্ক বার্তা, যাতে করে তারা তাকওয়া অবলম্বন করে অথবা এটি যেনো হয় তাদের জন্যে একটি উপদেশ।

১১৪. আল্লাহ অতীব মহান, প্রকৃত স¤্রাট তিনিই। তোমার প্রতি অহী সম্পূর্ণ হবার আগেই তুমি তাড়াহুড়া করে কুরআন পাঠ করোনা। তুমি বলো; ‘আমার প্রভু! আমাকে সমৃদ্ধ করো জ্ঞানে’। (ক্রমশ:)