সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুন
আমাদের দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ আর্থিক দুর্বলতা, নারী শিক্ষার্থীদের বিয়ে, অসুস্থতা, কর্মে যোগদান, দু-এক বিষয়ে ফেল, মান উন্নয়ন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ ইত্যাদি কারণে অনিয়মিত হয়ে পড়ে। এদের মধ্যে অনেক মেধাবী ও প্রতিশ্রুতিশীল শিক্ষার্থীও রয়েছে। উচ্চশিক্ষার জন্য এদের একমাত্র ভরসা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালিত দেশের কলেজগুলো। কিন্তু এ বছর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এসব কলেজে তিন বছর আগের মাধ্যমিক ও এক বছর আগের উচ্চমাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে প্রতি বছর হাজার হাজার এবং কয়েক বছরের বিচারে লক্ষাধিক শিক্ষার্থীর উচচশিক্ষার পথ কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে। অন্যদিকে পত্রিকায় এসেছে, এবারও অধিকাংশ কলেজের আসন পূর্ণ হবে না।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অদূরদর্শী ও অযৌক্তিক সিদ্ধান্তে গ্রামাঞ্চলের শিক্ষার্থী এবং তাদের পরিবার হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। উচ্চশিক্ষার সুযোগ বন্ধ হয়ে গেলে মাধ্যমিক পর্যায়েও শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যাবে। ফলে সমাজে এর বিরূপ প্রভাব পড়বে। এই অবস্থায় সিদ্ধান্তটি পুনর্বিবেচনা অথবা আমাদের ভিন্ন সুযোগ দেওয়া হোক।
শামসুল আরেফিন চৌধুরী
ঢাকা।