সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুনব্যবসার নামে নাজায়েজ সুদের বদলে দেশ-বিদেশ থেকে যারা হালাল ব্যবসায় বিনিয়োগ করে লাভবান হতে চান তাদের জন্য এসেছে সুবর্ণ সুযোগ। দেশে চলছে শতভাগ হালাল ব্যবসার শরিয়াহ ভিত্তিক ইসলামি বন্ড সুকুকে বিনিয়োগ। ট্রেজারি বন্ডের মতোই এই বন্ড শতভাগ নিরাপদ। ইসলামি শরিয়াহ অনুযায়ী পরিচালিত হওয়ায় এই বন্ডে বিনিয়োগ করে একদিকে অর্থের নিরাপত্তা, অন্যদিকে রয়েছে লাভবান হওয়ার সুযোগ। দেশি ও প্রবাসী বাংলাদেশি যে কেউ শরিয়াহ ভিক্তিক এই নিরাপদ বন্ডে পুঁজি খাটাতে পারেন। তবে সুকুকে বিনিয়োগের সময় আছে আজ বুধ ও কাল বৃহস্পতিবার।
জানা গেছে, ব্যবসার ক্ষেত্রে চুক্তি এবং দৃষ্টিভঙ্গির দিক থেকে সুকুক ও প্রচলিত বন্ডের মধ্যে পার্থক্য বিস্তার। ইসলামিক শরিয়াহ ভিত্তিক বন্ড সাধারণত ‘সুকুক’ নামে পরিচিত। সুকুক একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ হচ্ছে সিলমোহর লাগিয়ে কাউকে অধিকার ও দায়িত্ব দেয়ার আইনি দলিল। প্রচলিত বন্ডে ইস্যুকারীর ঋণের দায়বদ্ধতার উপস্থাপন করে; অপর পক্ষে সুকুক সম্পত্তির মালিকানা নির্দেশ করে। সাধারণত সুকুকধারীরা সম্পদের মালিকানা লাভ করেন এবং মুনাফা পান। সুকুক ইস্যুকারী চুক্তি অনুসারে মেয়াদ শেষে ফেস ভ্যালুতে বন্ড কিনতে বাধ্য থাকে। ফলে দেশি ও প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের কাছে সুকুক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ ছাড়াও ইসলামী শরিয়াহর আলোকে গঠিত সমমূল্যের বিনিয়োগ সার্টিফিকেট ‘সুকুক’ বিশ্বের মুসলিম ও অমুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর ব্যবসায়ীদের কাছে বিপুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো তারল্য ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামো প্রকল্প অর্থায়নে ব্যাপক হারে সুকুক ব্যবহার করে। ইসলামিক আর্থিক সেবা শিল্প স্থিতিশীলতা প্রতিবেদন ২০২০ আইএফএসবি ও মালয়েশিয়ার উপাত্ত অনুযায়ী, ২০১৯ সালের শেষ নাগাদ বৈশ্বিক সুকুক স্থিতির পরিমাণ ৫৪৩ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।