সম্পাদকীয়(সংস্কার: নভেম্বর-ডিসেম্বর 2021)মহামারী। প্যানডেমিক। করোনা কাল। করোনায় কেড়ে নিল প্রায় দু'টি বছরের চেয়েও বেশি সময়। ২০২০ সালে করোনাকালের লকডাউনের কথা স্মৃতি হয়ে আজও সমাজের প্রতিটি মানুষের মধ্যে.......
বিস্তারিত পড়ুননভেম্বর-ডিসেম্বর2021(আয়াত নং: ১৯ থেকে ৩১)১৯. মহাকাশ এবং পৃথিবীতে যারাই আছে সবাই তাঁর। তাঁর কাছে যারা রয়েছে তারা তাঁর ইবাদতের ব্যাপারে অহংকার করে না এবং ক্লান্তিও বোধ করে না।২০. তারা তাঁর তসবিহ করে, রা.......
বিস্তারিত পড়ুনওমর ইবনু খাত্তাব রা. হতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা যদি আল্লাহ তায়ালার উপর এমনভাবে তাওয়াক্কুল করতে আরম্ভ কর যেমন তাওয়াক্কুলের হক রয়েছে তবে তোমাদেরকে.......
বিস্তারিত পড়ুনবরিশালের চরবাড়িয়ায় কীর্তনখোলা ও শরিয়তপুরের নড়িয়াতে পদ্মার ভয়াবহ ভাঙন রোধে আসন্ন বর্ষার আগেই টেকসই প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলছে নৌ বাহিনী। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নকশা ও তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ নৌবাহিনী এদু’টি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় প্রায় ১৩শ’ কোটি টাকা ব্যয়ে ভাঙন প্রতিরোধ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। এলক্ষ্যে ইতোমধ্যে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছে এ দু’টি নদী তীরে। সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশ ‘ডিপার্টমেন্টাল প্রকিউরমেন্ট মেথড-ডিপিএম’এর ভিত্তিতে শরিয়তপুরের নড়িয়া-সুরেশ্বর এলাকার ভাঙন রোধে প্রায় ১ হাজার ৭৭ কোটি টাকা ব্যয় সাপেক্ষ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে নৌ বাহিনীর অধিভূক্ত প্রতিষ্ঠান খুলনা শিপইয়ার্ড। একইভাবে বরিশাল মহানগরী সংলগ্ন চরবাড়িয়াতে কীর্তনখোলা নদীর ভাঙন রোধেও প্রায় সোয়া ২শ’ কোটি টাকার প্রতিরোধ কার্যক্রম করছে প্রতিষ্ঠানটি। পানি সম্পদ মন্ত্রী জাহিদ ফারুক শামিম ও উপমন্ত্রী এনামুল হক শামিম এ দু’টি প্রকল্পের বিষয়ে নিবিড় তদারকি করছেন। দায়িত্ব লাভের পরে প্রতিমন্ত্রী এবং উপমন্ত্রী ভাঙন কবলিত দু’টি এলাকাই একাধিকবার পরিদর্শন করে সরেজমিনে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা প্রদান করছেন। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে এ বিষয়ে নৌবাহিনী ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠক করেছেন।